اداره النصر
আন নাসর মিডিয়া
An Nasr Media
پیش کرتے ہیں
পরিবেশিত
Presents
بنگالی ترجمہ
বাংলা ডাবিং
Bengali Translation
عنوان:
শিরোনাম:
Titled:
کشمیر ہمارا ہے!
কাশ্মীর আমাদের!
উপমহাদেশের মুজাহিদদের একটি জলসায় কাশ্মীরের মুজাহিদ মীর মুহিব্বুল্লাহ’র কিছু কথা।
Kashmir is ours!
ڈاونلوڈ کریں
সরাসরি দেখুন ও ডাউনলোড করুন
For Direct Viewing and Downloading
اصلی معیار
FULL HD (398.6 MB)
মূল রেজুলেশন [৩৯৮.৬ মেগাবাইট]
https://archive.org/download/kashmir_amader/kashmir%20amader%21.mp4
https://cloud.degoo.com/share/cYgLQbELhs1aPced6JdLTQ
https://mega.nz/file/R8lghY7T#RKh2ZcB7GRjZakP4n_d0Y-6-ynMGUPyjhfSvWA5IQE0
https://www38.zippyshare.com/v/VVXP5A8C/file.html
https://www.file-upload.com/3aai3n3pckn4
اعلی معیار
HQ 1080 (322.7 MB)
১০৮০ রেজুলেশন [৩২২.৭ মেগাবাইট]
https://cloud.degoo.com/share/xUJver64pjyUCCbFMxrf2w
https://archive.org/download/kashmir_amader/kashmir%20amader%21%20HQ.mp4
https://www.mediafire.com/file/s1hkv0tz3q8w3xb/kashmir+amader!+HQ.mp4/file
https://mega.nz/file/050y0IpK#fq_Oh1WM2prV6qbzXsZB0BuMSkEkVpii-PX2cxjuaMQ
https://www.file-upload.com/2p67gwpxl0f5
https://www94.zippyshare.com/v/xKIjx4Zr/file.html
اوسط معیار
MQ 720 (137.7 MB)
৭২০ রেজুলেশন [১৩৭.৭ মেগাবাইট]
https://archive.org/download/kashmir_amader/kashmir%20amader%21%20mq.mp4
https://cloud.degoo.com/share/89i8yGkjfUl0-NxplttEyQ
https://www.mediafire.com/file/pxddqngesbq0293/kashmir+amader!+mq.mp4/file
https://mega.nz/file/AtllhIxC#99G6DOqIqX5vdvGWQxu7Te_94IaYpvckemMl9Vdy4tY
https://www.file-upload.com/bjdjk5ryta1x
https://www94.zippyshare.com/v/THrLR8cJ/file.html
أدنى معيار
LQ 360 (51.5 MB)
৩৬০ রেজুলেশন [৫১.৫ মেগাবাইট]
https://banglafiles.net/index.php/s/Cco6rYm5oC5GdB3
https://archive.org/download/kashmir_amader/kashmir%20amader%21%20lq.mp4
https://cloud.degoo.com/share/cgB3kUSiDtJWqKToXiJV8A
https://www.mediafire.com/file/1wfzcgrouh94wb0/kashmir+amader!+lq.mp4/file
https://mega.nz/file/0g112K7T#LdVumtEtczxauOUztAJnCLRzNGiyV2rbfdx05ROUHR0
https://www.file-upload.com/5ertdgc8hbsf
https://www1.zippyshare.com/v/al41ed6G/file.html
موبائل معيار
Mobile Qoality (23.4 MB)
3GP রেজুলেশন [২৩.৪ মেগাবাইট]
https://banglafiles.net/index.php/s/JjQ5cd6AJwmbrFm
https://archive.org/download/kashmir_amader/kashmir%20amader%21.3gp
https://cloud.degoo.com/share/kJIGERKBXmel7LSjrowhlA
https://mega.nz/file/QtFmCR6a#x8-P5WBqB7UYNBd_wZmY_xeb2hcBEedkhjG4e58MuW8
https://www.mediafire.com/file/05piq54uzsy59tx/kashmir+amader!.3gp/file
https://www.file-upload.com/xi1u0ers3jer
https://www94.zippyshare.com/v/er9qFVRM/file.html
آڈیو
MP3 (17.7 MB)
অডিও ডাউনলোড করুন [১৭.৭ মেগাবাইট]
https://banglafiles.net/index.php/s/E3gr9LXgqWsRZCD
https://archive.org/download/kashmir_amader/kashmir%20amader%21.mp3
https://cloud.degoo.com/share/v8F9rTWuubz_xFjmYzljGg
https://www.mediafire.com/file/r45pawy80eqxaay/kashmir+amader!.mp3/file
https://mega.nz/file/RwdDhK5L#V9eaZ0c8XGzoPqKpTzsKgxQh5PzszOO-nTYpvQXqoMw
https://www.file-upload.com/t6ihxpyw701e
https://www52.zippyshare.com/v/oWmBXMBD/file.html
پی ڈی ایف
PDF (611 KB)
পিডিএফ ডাউনলোড করুন [৬১১ কিলোবাইট]
https://banglafiles.net/index.php/s/XcXGGSnYjzonFzf
https://archive.org/download/kashmir_amader/kashmir%20amader%21.pdf
https://cloud.degoo.com/share/Pcj25GKALdgSHHrenMOQ-w
https://www.mediafire.com/file/cmgfzvntb56ln90/kashmir+amader!.pdf/file
https://mega.nz/file/Eg02zCJR#uiMy8NqpWE0Gfh6Y4MRHldKl9rCru2RgA7yeVxjxOPA
https://www.file-upload.com/2qw64cxierzl
https://www38.zippyshare.com/v/yXSnu96b/file.html
ورڈ
WORD (606 KB)
ওয়ার্ড ডাউনলোড করুন [৬০৬ কিলোবাইট]
https://banglafiles.net/index.php/s/tFBjmXct76xb3Xo
https://archive.org/download/kashmir_amader/kashmir%20amader%21.docx
https://cloud.degoo.com/share/zAtpf4e0JXTsurL9LgUZSw
https://www.mediafire.com/file/mqhcbba2uvrxv7l/kashmir+amader!.docx/file
https://mega.nz/file/Bxd1SCyB#TkrFm1NgFddjuYOWTW4D2zxFYct2be-ZAUGuVhmGeJo
https://www.file-upload.com/muwx7hcrs6b4
https://www38.zippyshare.com/v/xkijTuxQ/file.html
غلاف
book cover [2.4 MB]
বুক কভার [২.৪ মেগাবাইট]
https://banglafiles.net/index.php/s/iBkSrr4oNMcRF3T
https://archive.org/download/kashmir_amader/kashmir-amader-procchod.jpg
https://cloud.degoo.com/share/0YHCOzlWsugHCFz-MSY6sg
https://www.mediafire.com/file/yysxgsyj2309rax/kashmir-amader-procchod.jpg/file
https://mega.nz/file/h8VnlCBR#Vdkrt1jRrpan3VNgFPpIFVdU0nST-55JUw9DD4ZYbIU
https://www.file-upload.com/ih0cqq316hcc
https://www38.zippyshare.com/v/qGnHM1AR/file.html
بينر
banner [1.1 MB]
ব্যানার [১.১ মেগাবাইট]
https://banglafiles.net/index.php/s/FazaDg9Q9tFdijN
https://archive.org/download/kashmir_amader/kashmir-amader-banner.jpg
https://cloud.degoo.com/share/ifLyxdd2UzC7rJSQtmE-kQ
https://www.mediafire.com/file/bxg064vuztfuvhc/kashmir-amader-banner.jpg/file
https://mega.nz/file/JtUnBYIL#gnKQiFEyyFUi7RJxwe7cHLsarJ8n5epMoUsr6Hnvx7g
https://www.file-upload.com/bulqn6ekpbzh
https://www38.zippyshare.com/v/TC2qxMbK/file.html
************
কাশ্মীর আমাদের!
উপমহাদেশের মুজাহিদদের একটি জলসায় কাশ্মীরের মুজাহিদ মীর মুহিব্বুল্লাহ’র কিছু কথা।
অনুবাদ ও প্রকাশনা
-মূল প্রকাশনা সম্পর্কিত কিছু তথ্য-
মূল নাম:
کشمیر ہمارا ہے!
ভিডিও দৈর্ঘ্য: ১8:30 মিনিট
প্রকাশের তারিখ: রবিউল আওয়াল ১৪৪3 হিজরি
প্রকাশক: আস সাহাব মিডিয়া (উপমহাদেশ)
“হে কাশ্মীরের মুসলিমগণ!
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালাকে সাক্ষী রেখে বলছি, আমরা কখনোই আপনাদেরকে ভুলে যাব না এবং যতটুকু সম্ভব আমরা আপনাদের সাথে থাকবো। আমাদের নিকট যা রয়েছে তা নিয়েই আমরা আপনাদের পাশে থাকবো - চাই তা শুধু দুআ-ই হোক না কেন।
আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের এক হাদিসের মাধ্যমে আপনাদেরকে এই সুসংবাদ দিচ্ছি যে –
‘আল্লাহ তায়ালা দুটি দলকে জাহান্নাম থেকে নিরাপত্তা দিয়েছেন। এক, যারা হিন্দুস্তানে জিহাদ করবে এবং দুই, যারা হযরত ঈসা ইবনে মারিয়াম আলাইহিস সালামের সাথে মিলে জিহাদ করবে’।”
শাইখ আইমান আয যাওয়াহিরি হাফিযাহুল্লাহ’র ‘কাশ্মীরকে ভুলে যাবেন না!’ বার্তা থেকে-
************
কাশ্মীর আমাদের, কাশ্মীর আমাদের, কাশ্মীর আমাদের!
কাশ্মীর থেকে দিল্লি এ দেশ আমাদের!
কাশ্মীর আমাদের, কাশ্মীর আমাদের!
************
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। সমস্ত প্রশংসা এক ও অদ্বিতীয় আল্লাহ তায়ালার জন্য। দরুদ ও সালাত বর্ষিত হোক সেই নবীর উপর - যার পরে আর কোন নবী আসবে না।
رَبِّ اشْرَحْ لِي صَدْرِي وَيَسِّرْ لِي أَمْرِي وَاحْلُلْ عُقْدَةً مِنْ لِسَانِي يَفْقَهُوا قَوْلِي
“হে আমার পালনকর্তা আমার বক্ষ প্রশস্ত করে দিন। এবং আমার কাজ সহজ করে দিন। এবং আমার জিহবা থেকে জড়তা দূর করে দিন। যাতে তারা আমার কথা বুঝতে পারে।” (সূরা ত্বহা ২০:২৫-২৮)
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু!
আমার নাম মীর মুহিব্বুল্লাহ। আমার জন্মস্থান কাশ্মীর উপত্যকায়। আজ আমি মুজাহিদদের মাহফিলে - আমার উপমহাদেশের ভাই, উপমহাদেশের মুসলিম এবং বিশেষকরে কাশ্মীরের মুমিনদের সামনে কিছু আলোচনা করার সৌভাগ্য অর্জন করতে যাচ্ছি।
আমি মুশরিক হিন্দুদের আয়ত্তাধীন জান্নাতী উপত্যকা কাশ্মীরে চোখ খুলেছি। শৈশব থেকে যৌবন, যৌবন থেকে হিজরত - এপর্যন্ত নিজ বাপ-দাদার দেশেই ছিলাম। মৌলিকভাবে আমার জিহাদে অংশগ্রহণের দু‘টি কারণ ছিল।
এক, আল্লাহ তায়ালার আদেশ।
দুই, ভারতীয় সেনা ও হিন্দুদের পক্ষ হতে নির্দয় জুলুম-অত্যাচার।
আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেছেন,
انفِرُوا خِفَافًا وَثِقَالًا وَجَاهِدُوا بِأَمْوَالِكُمْ وَأَنفُسِكُمْ فِي سَبِيلِ اللَّهِ ۚ ذَٰلِكُمْ خَيْرٌ لَّكُمْ إِن كُنتُمْ تَعْلَمُونَ
“অর্থ: তোমরা বের হয়ে পড় স্বল্প বা প্রচুর সরঞ্জামের সাথে এবং জিহাদ কর আল্লাহর পথে নিজেদের মাল ও জান দিয়ে, এটি তোমাদের জন্যে অতি উত্তম, যদি তোমরা বুঝতে পার”। (সূরা তাওবা ৯:৪১)
আল্লাহ তায়ালার হুকুমের পর, আমার জিহাদে আসার দ্বিতীয় কারণ হল - ভারতীয় সৈন্যদের জুলুম। ভারতীয় জালেমদের হাতে মুসলমানদের ইজ্জতের কোন নিরাপত্তা নেই। শুভ্র চুলের সম্মানিত ব্যক্তিদের সম্মানের কোন নিরাপত্তা নেই। মুসলিমদের জান ও সম্পদের কোন নিরাপত্তা নেই। এমনকি তাদের থেকে নিষ্পাপ শিশুরাও নিরাপদ নয়। মোটকথা সর্বদিকে শুধু জুলুম আর জুলুম।
আমার স্মরণ অনুযায়ী - ভারতীয় সৈন্যদের জুলুম ১৯৯২ইং সনের ৬ ই ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়েছিল। সেদিন নাপাক হিন্দুদের নাপাক কদম বাবরি মসজিদের পবিত্র গম্বুজের উপর পরে এবং তারা বাবরি মসজিদকে শহীদ করে দেয়। এরপর তারা মুসলিমদের উপর নিষ্ঠুর আক্রমণ করে ব্যাপক হত্যাকাণ্ড চালায়।
ঐ নাপাক হিন্দুরা জিহাদে অংশগ্রহণের কারণে ‘তাহসিলে বিরু’ গ্রামের মুসলিম শিশু, মহিলা এবং বৃদ্ধদের নির্বিচারে হত্যা করে। সেদিন ভারতীয় সৈন্যরা দু‘টি গ্রামে আগুন লাগিয়ে দিয়েছিল। ফলে অনেক শিশু, মহিলা এবং শুভ্রকেশী বৃদ্ধরা আগুনে পুড়ে শহীদ হয়ে যান। হাজার হাজার মুসলিম ঘর-বাড়ি ছাড়া হয়েছিল।
আমার জিহাদে অংশগ্রহণের আরেকটি কারণ ছিল - বারগামের ‘মনজুর আহমদে’র চিৎকার। ভারতীয় সৈন্যরা তাঁর এলাকা ঘেরাও করে নিয়েছিল। সে সময় মনজুর আহমদ মাত্র কিছুদিন পূর্বে ভারতীয় জেল থেকে মুক্তি পেয়ে ঘরে এসেছিলেন। এই নাপাক হিন্দুরা তাকে দ্বিতীয়বারের মত উঠিয়ে নিয়ে যায় এবং এক পাহাড়ে নিয়ে তার সাথে অত্যন্ত নিষ্ঠুর আচরণ করে। এতেও যখন এ সকল জালিমদের মন ভরে নি, তখন তারা আগুন জ্বালিয়ে মনজুর আহমদের পা পুরিয়ে দেয়।
যখন ভারতীয় সৈন্যদের জুলুমের আলোচনা আসে, তখন আব্দুল কাদেরের কথাও স্মরণ হয়। তিনি এক রাতে ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন। মধ্যরাতে জালিম এবং ডাকাত হিন্দু সেনারা আব্দুল কাদেরকে ঘর থেকে বের করল এবং তাঁর মাথায় গুলি মেরে শহীদ করে দিল।
সাধারণ মানুষকে ঘর থেকে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া, তাদেরকে অত্যাচার করে হত্যা করা এবং নারীদের ইজ্জত লুট করা - ভারতীয় সৈন্যদের মামুলি স্বভাব হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানুষ তো দূরের কথা, জানোয়ারদের সাথেও যদি এমন আচরণ করা হয় - তখন তারাও নিজেদের রক্ষার্থে আক্রমণ করে থাকে।
আমাদের জিহাদে আসার অন্যতম কারণ - নিপীড়িত বোনদের আহাজারি! তাদের মাথা থেকে হিন্দু নাপাক সেনারা চাদর টেনে নামিয়েছে। তাদের দোপাট্টার উপর হামলে পড়েছে এবং তাদের ইজ্জতকে ধূলিসাৎ করে দিয়েছে। এমন অনেক ঘটনা রয়েছে যেগুলো আমাদেরকে ভারতের বিরুদ্ধে জিহাদে দাড় করিয়েছে।
এরকম একটি ঘটনা ২০০১ এর সেপ্টেম্বর মাসে ঘটেছিল। সেবার ভারতীয়রা আমাদের এলাকা ঘেরাও করে নিলো এবং তিনজন যুবককে গ্রেফতার করল। তাদের মধ্যে আমি এবং আমার দুই বন্ধু ছিলাম। নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে ভারতীয় সৈন্যরা আমাদের জামা খুলে ফেলল এবং তল্লাসির জন্য আমাদেরকে সাথে নিয়ে গেল। এ যাবত নাপাক ভারতীয় সৈন্যদের হাতে কত যুবক যে অত্যাচারের স্বীকার হয়েছে, কত নারীর ইজ্জত হরণ হয়েছে এবং কত সম্মানিত ব্যক্তিদের অসম্মানিত করা হয়েছে – তার কোন ইয়ত্তা নেই!
ইতিমধ্যে মুজাহিদ এবং ভারতীয় সৈন্যদের মাঝে যুদ্ধ শুরু হয়ে গেল। একপর্যায়ে এক মুজাহিদ ভাইয়ের চোখে গুলি লাগে। অন্য এক মুজাহিদ ভাই তার মাথাকে নিজের কোলে নিলো। আহত ভাই যখন পানি চাইল, তখন এক ভারতীয় সৈন্য তার মুখের উপর পানির পরিবর্তে গুলি করে দিল!
এভাবে সেদিন কমান্ডার আব্দুল মাজীদসহ অন্তত চারজন প্রিয় মুজাহিদ শহীদ হয়েছিলেন। আল্লাহ তায়ালা তাদের শাহাদাতকে কবুল করুন এবং তাদের মর্যাদা উঁচু করে দিন। আর আমাদেরকেও মাকবুল শাহাদাত নসীব করুন। আমীন।
এই ঘটনার পর আমরা তিনজন বন্ধু জিহাদের জন্য হিজরতের প্রস্তুতি শুরু করি। সাত দিন ও সাত রাতের কঠিন ও দীর্ঘ সফর শেষে আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত জায়গায় পৌছাই। এই সফরে বরফের পাহাড় অতিক্রম করা, খোরাকির স্বল্পতা এবং নাপাক সৈন্যদের চেকপোস্ট অতিক্রম করার মত বিপদ-আপদ ছিল। এ সব সমস্যাকে আল্লাহ তায়ালা সহজ করে দিয়েছিলেন এবং তাঁর সাহায্য ও নুসরতে আমরা হিজরত করতে সফল হয়েছিলাম।
অনেক আশা নিয়ে হিজরতের পর যখন কাশ্মীরে জিহাদকে আমরা কাছ থেকে দেখলাম, তখন আমরা অত্যন্ত দুঃখ পেলাম। এই জিহাদের উপর মুজাহিদদের কোন নিয়ন্ত্রণ ছিল না। বরং এর নিয়ন্ত্রণ ছিল - এমন তাগুতি এজেন্টদের হাতে, যাদের উদ্দেশ্য ছিল কেবল নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি।
এটা সেই শক্তি যারা আমাদের কুরবানিগুলোকে শুধু তাদের স্বার্থে ব্যবহার করেছে। জিহাদের কোন উদ্দেশ্যই তাদের ছিল না। অথচ প্রকৃতপক্ষে জিহাদের রয়েছে নিজস্ব উদ্দেশ্য।
আল্লাহর রাহে জিহাদের একমাত্র উদ্দেশ্য হল - আল্লাহর দ্বীনের বিজয়, শরীয়ত প্রতিষ্ঠা এবং মাজলুমদের সাহায্য করা। যদি জিহাদ শরীয়তের বিদ্রোহকারীর অধীনে হয় এবং তার দেখানো পথে চলে - তাহলে কখনোই এসকল উদ্দেশ্য অর্জিত হবে না।
জিহাদ তো একটি দ্বীনি ফরিজাহ এবং আল্লাহর ইবাদত করার একটি পদ্ধতি। যেমন ভাই রায়হান খান বলেছেন, “নামাজের নিজস্ব পদ্ধতি এবং শর্ত রয়েছে। একইভাবে জিহাদেরও নিজস্ব শর্ত রয়েছে। আর জিহাদের মৌলিক শর্তসমূহের একটি হল - তাওহীদবাদী শরীয়তের অনুসরণ এবং শরীয়তের অধীনতাকে মেনে নেওয়া। যখন আমাদের জিহাদ শরীয়ত অনুযায়ী হবে, তখনই আল্লাহর দ্বীনের বিজয় এবং মাজলুম মুসলমানদের জান-মাল এবং ইজ্জতের হেফাজত সম্ভব হবে”।
আমরা স্পষ্ট দেখছিলাম যে, এসকল এজেন্সিগুলোর অধীনতার কারণে জিহাদের ফলাফল বিনষ্ট হচ্ছে এবং লাখ-লাখ শহীদের কুরবানি নিষ্ফল হচ্ছে। এই এজেন্সিগুলোর পলিসি অনুযায়ী জিহাদকে কখনো উস্কে দেওয়া হয়, আবার কখনো নিষ্প্রভ করে দেওয়া হয়। এমনকি একপর্যায়ে তারা আমাদের মুহাজির মুজাহিদদেরকে জিহাদ পরিত্যাগ করে কাজ-কর্মে লেগে যাওয়ার জন্য পথ দেখাতে লাগল। কাজ-কর্ম শুরু করার জন্য প্রাথমিকভাবে তারা আমাদের জন্য চাকরির প্রস্তাবও দিতে লাগল।
অন্যদিকে ভারতের শাসকদের পক্ষ হতেও ঘোষণা আসছিল যে, যারা জিহাদ ছেড়ে আসবে তাদেরকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে এবং চাকরি দেওয়া হবে। ইতিমধ্যে কাশ্মীরের কিছু মুজাহিদ নিরাশ হয়ে আবার কাশ্মীরে ফিরে গেছেন।
আমরা তো এ পথে আল্লাহ তায়ালার জন্য উৎসর্গ হতে এসেছি। আল্লাহর কালিমা এবং তাঁর দ্বীনকে বিজয়ী করার জন্য নিজেদের দেহ-মন সব কুরবানি করার জন্য এসেছি। এটা কিভাবে সম্ভব যে, আমরা আমাদের জান বাঁচানোর জন্য এবং অর্থ উপার্জনের জন্য আরামে ফিরে যাব?
সে সময়টি আমাদের জন্য অত্যন্ত কঠিন এবং অস্থিরতার সময় ছিল। আগে থেকেই আমরা এমন কোন জামাতের খোঁজে ছিলাম যারা কোন তাগুতের আদেশের আনুগত্য করবেনা বরং শরীয়তের অধীনে থাকবে। এখন এই প্রয়োজন আরো তীব্র হয়ে গেল। তখন আমরা ভাবছিলাম অতিদ্রুত সেখান থেকে বের হয়ে আসব।
আল্লাহ তায়ালার বিশেষ মেহেরবানী ও অনুগ্রহ যে, হঠাৎ করেই আমার ও শহীদ ভাই আশরাফ ডার এর আল কায়েদার সাথীদের সাথে সম্পর্ক হয়ে গেল। তখন এসব সাথীগণ আমাদেরকে পড়ার জন্য কিছু কিতাব দিলেন। তম্মধ্যে ছিল - শাইখ শহীদ আব্দুল্লাহ আযযাম রহিমাহুল্লাহর কিতাব ‘ঈমান আনার পর গুরুত্বপূর্ণ ফরজে আইন’, শাইখ আহসান আজিজ শহীদ এর কিতাব ‘একটি ভুলে যাওয়া ফরজ’ এবং ‘জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহর বুনিয়াদী উদ্দেশ্যসমূহ’।
যেহেতু আমরা একবার ধোঁকা খেয়েছি তাই অধিক নিশ্চয়তা চাচ্ছিলাম। এসময়ে আমরা আল্লাহ তায়ালার নিকট দুআ করছিলাম এবং ইস্তিখারা করছিলাম। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সাহায্য করলেন। একদিন ঘুমের মধ্যে আমি শাইখ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহকে স্বপ্নে দেখলাম। তিনি একটি পাথরের উপর বসে ছিলেন। আমি তাকে প্রশ্ন করলাম, “আপনার জামাআত হক্বের উপর আছে নাকি নেই”? তখন শাইখ স্বীয় চুল আমাকে দেখালেন, যা সাদা হয়ে গিয়েছিল এবং বললেন, “যদি এটি সত্যের উপর না থাকত, তাহলে এ পথে আমি আমার চুলকে সাদা করতাম না”। তারপর শাইখ আমাকে সেই কিতাবগুলোই দিলেন, যে কিতাবগুলো আমাকে জামাআতের সাথী ভাইয়েরা দিয়েছিলেন।
এই স্বপ্ন আমার জন্য সরাসরি আল্লাহ রব্বুল ইজ্জতের পক্ষ হতে সাহায্য ছিল। এই স্বপ্নের দ্বারা আলহামদুলিল্লাহ ইতমিনান হল যে, আল্লাহ তায়ালা আমার অন্তরের প্রশান্তির জন্য এ স্বপ্ন দেখিয়েছেন।
জিহাদের জন্য কোন পথ অবলম্বন করব, কোন নীতিমালার উপর জিহাদ সফল হয় - এর প্রকৃত মাপকাঠি তো ‘আল্লাহর দ্বীন’। আর যে দাওয়াত আমরা পেয়েছি তা এ হিসেবে নতুন ছিল না। এর পয়গাম ছিল যে, আমরা আমাদের জিহাদকে শরীয়তের অধীনে করব। আলহামদুলিল্লাহ আমরা এর উপরই ‘লাব্বাইক’ বললাম।
আল্লাহর অনুগ্রহে আজ পুরো উপমহাদেশে দ্বীনের শত্রুদের বিরুদ্ধে আমরা কাতারবদ্ধ হয়েছি। এই উপমহাদেশে সাইয়িদ আহমদ শহীদ রহিমাহুল্লাহর অনুসারীদের একত্রিত হওয়ার একটি প্রধান উদ্দেশ্য হল - ভারতীয় জালেম সেনা এবং মুসলিমদের শত্রুদের মুখে যেন লাগাম লাগানো যায়।
এই জালেমদের বিরুদ্ধে কাশ্মীর ও হিন্দুস্থানের মুসলিমদের পাশাপাশি পুরো দুনিয়ায় যেন যুদ্ধের ময়দান হয়ে উঠে। তাদেরকে সে ভাষায় বুঝিয়ে দিতে হবে, যে ভাষা তারা বুঝে। তাদের বিরুদ্ধে সে ভাষাই ব্যবহার করতে হবে, যে ভাষা ব্যবহারে আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে আদেশ দেন।
আল্লাহর ইচ্ছায় আমাদের এই যুদ্ধ এবং বরকতময় জিহাদ সে সময় পর্যন্ত চলবে - যতক্ষণ না কাশ্মীর স্বাধীন হয়ে যায়, কাশ্মীরে আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়, আমাদের মা-বোনদের ইজ্জতের হেফাজত হয়ে যায় এবং ভারতীয় মুসলিমরা নিরাপত্তা ও ইজ্জতের সাথে জীবন-যাপন করতে শুরু করে।
কাশ্মীর উপত্যকায় বিদ্যমান সকল তনজিমের মুজাহিদগণ - আমাদের ভাই। আল্লাহর ইচ্ছায় আমরা একদিন দেখতে পাব যে, কাশ্মীরের মুসলিমদের সাহায্য করা এবং এ অঞ্চলে আল্লাহ তায়ালার দ্বীন ও শরীয়তকে প্রতিষ্ঠিত করার এই সফরে - আমরা প্রত্যেক ঘাটি এবং মোড়ে মোড়ে আমাদের এই ভাইদের সাথে থাকব, ইনশাল্লাহ।
আমরা ‘হয়তো শরীয়ত নয়তো শাহাদাত’কে নিজেদের মাকসাদ বানিয়ে মনজিলের দিকে পা ফেলব। আমাদের পথ নতুন নয়। বরং এটা তো সেই পথ যে পথে - শহীদ গাজি বাবা রহিমাহুল্লাহ, শহীদ কমান্ডার ইলিয়াস কাশ্মীরী রহিমাহুল্লাহ, শহীদ শাইখ আহসান আজিজ রহিমাহুল্লাহ, শহীদ শাইখ আফজাল গুরু রহিমাহুল্লাহ, শহীদ বুরহান মোজাফফর ওয়ানী রহিমাহুল্লাহ, শহীদ সাবজার আহমাদ ভাট রহিমাহুল্লাহ, শহীদ মুফতি হেলাল রহিমাহুল্লাহ, শহীদ জাকির মূসা রহিমাহুল্লাহ, শহীদ রায়হান খান রহিমাহুল্লাহ, শহীদ আব্দুল হামীদ লিলহারী রহিমাহুল্লাহ, বুরহান মাজীদ রহিমাহুল্লাহ, শহীদ আশরাফ ডার রহিমাহুল্লাহ, উমার কাশ্মীরী রহিমাহুল্লাহ, উমার মুখতার রহিমাহুল্লাহ, দাউদ ইদ্রিস রহিমাহুল্লাহ, ফাইয়াজ রহিমাহুল্লাহ - এরকম অসংখ্য শহীদ নিজেদের রক্তে রঞ্জিত করেছেন। তারা কাশ্মীরকে শিরক ও কুফরের অধীনতা থেকে আজাদ করতে চেয়েছিলেন। তারা হলেন সে সকল শহীদ, যারা নিজেদের জানের কুরবানি দিয়ে নিজেদের প্রিয় জাতির জন্য শরীয়ত প্রতিষ্ঠার পথ পরিষ্কার করে গেছেন। তারা সকল তাগুত থেকে সম্পর্কহীনতার ঘোষণা দিয়ে আল্লাহ তায়ালার তাওহীদবাদীর ঘোষণা দিয়েছেন এবং ‘হয়তো শরীয়ত নয়তো শাহাদাতে’র আওয়াজ তুলেছেন।
মোবারকবাদ পাওয়ার হকদার-তো তারা যারা আওয়াজ উঁচু করেছেন,
যারা পুষ্পিত ভূমিতে আওয়াজ উঁচু করেছেন।
প্রশংসা ও স্বাগতম সে সকল যুবকদের,
যারা জিহাদের পথকে নিজেদের রক্ত দিয়ে সিঞ্চিত করেছেন।
এখন অবশ্যই সবুজ-শ্যামল বসন্ত আসবে সে সকল গাছে,
কেননা এখন পুষ্পিত ভূমিতে খেলাফতের আওয়াজ উঠেছে।
ওই বীর-বাহাদুরদের প্রতি আমাদের সালাম!
যারা পুষ্পিত ভূমিতে তাওহীদের কালিমাকে নিজেদের রক্তে লিখেছেন।
যাদের জন্য নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুসংবাদ রয়েছে,
যে, তাদের জন্য জান্নাত ওয়াজিব হয়ে গেছে।
হে আমার প্রিয় জাতি!
ভারতীয় সৈন্যদের বিরুদ্ধে আপনাদের সন্তানদের এই জিহাদ, মুজাহিদদেরকে আপনাদের পরিপূর্ণ সাহায্য প্রদান এবং তাওহীদবাদী জাতির নেতাদের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জনের বিকৃত পথকে প্রত্যাখ্যান করা - আমাদের মাথা গর্বের সাথে উঁচু করেছে। আল্লাহ রব্বুল ইজ্জত আপনাদেরকে হকের উপর প্রতিষ্ঠিত রাখুন। আপনারা ভালোভাবেই জানেন, আপনারা যে জিহাদ করছেন, তা শুধু নিজেদের স্বাধীনতার জন্যই নয় বরং আল্লাহর কালিমা বুলন্দ করাই প্রধান উদ্দেশ্য।
আপনারা শয়তানের বাহিনীর বিরুদ্ধে রহমানী বাহিনী। আমার প্রিয় জাতির প্রত্যেক ব্যক্তির প্রতি আবেদন, বিশেষ করে বীর যুবকদের প্রতি - যেমনটি শহীদ জাকির মূসা রহিমাহুল্লাহ বলেছেন, “যখন আপনি শয়তানী বাহিনীর বিরুদ্ধে পাথর উঠাবেন, তখন আপনার উদ্দেশ্য হবে - আপনি এই পাথর আল্লাহর কালিমাকে বুলন্দ করার জন্য উঠাচ্ছেন। যাতে আপনি নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের এই সুসংবাদের অধিকারী হতে পারেন,
من قَاتَل لتكون كلمةُ الله هي العُلْيا فهو في سبيل الله
“যে ব্যক্তি আল্লাহর কালিমা বুলন্দ করার উদ্দেশ্যে যুদ্ধ করে, সে আল্লাহর রাহে রয়েছে”।
আমার বীর ভাইদের প্রতি আমার দ্বিতীয় আবেদন হল - যখনই আপনাদের সুযোগ এসে যাবে, আপনারা সরাসরি জিহাদে অংশগ্রহণ করবেন। আপনাদের অস্ত্রগুলোকে ক্লাশিনকোভে পরিবর্তন করে ফেলুন। ব্যবহারের জিনিস-পত্রকে ফিদায়ী জ্যাকেট এবং গাড়িতে পরিবর্তন করে ফেলুন। যাতে আপনার এই পবিত্র জিহাদ শৃঙ্খলার সাথে আদায় করতে পারেন। যাতে করে আপনি গাভীর পূজারীদেরকে সেই স্বাদ আস্বাদন করাতে পারেন, যা তারা পূর্বে আমাদের উপর করেছে।
মোবারকবাদ পাওয়ার হকদার সেসকল মুজাহিদগণ, যারা আল্লাহ রব্বুল ইজ্জতের উপর তাওয়াক্কুল করে ‘হয়তো শরীয়ত নয়তো শাহাদাত’ এর আওয়াজ উঁচু করেছেন। জাতিসংঘের ভীতু নেতাদের পরিত্যাগ করে সশস্ত্র জিহাদের পথ এবং জামাআতকে অবলম্বন করেছেন। নিঃসন্দেহে আপনাদের এই খেদমত মুমিনদের অন্তরকে প্রশান্ত করেছে। আল্লাহ রব্বুল ইজ্জত আপনাদেরকে মহা পুরষ্কারে পুরষ্কিত করুন।
হে আমার প্রিয় মুজাহিদ ভাইগণ!
আপনাদের প্রতি আমার আবেদন, জিহাদের পথে উলামায়ে জিহাদের আনুগত্যকে নিজেদের জন্য আবশ্যক করে নিন। উলামায়ে জিহাদের পথপ্রদর্শন ব্যতীত আপনি একটি কদমও উঠাবেন না। আমরা যখন শরীয়তের অনুসরণ করে চলব, তখন আল্লাহ তায়ালা আমাদের জিহাদে বারাকাহ দান করবেন এবং আমাদেরকে সাহায্য করবেন। ফলে আমরা শুধু কাশ্মীরের স্বাধীনতায় নয় বরং পুরো হিন্দুস্তান এবং পুরো বিশ্বে ইসলামের বিজয়ের মেহনতে অংশগ্রহণ করতে পারব, ইনশা আল্লাহ।
প্রিয় মুজাহিদ ভাইদের প্রতি আমার দ্বিতীয় আবেদন হলো,
مُّحَمَّدٌ رَّسُولُ اللَّهِ ۚ وَالَّذِينَ مَعَهُ أَشِدَّاءُ عَلَى الْكُفَّارِ رُحَمَاءُ بَيْنَهُمْ
“মুহাম্মদ আল্লাহর রসূল এবং তাঁর সহচরগণ কাফেরদের প্রতি কঠোর, নিজেদের মধ্যে পরস্পর সহানুভূতিশীল”। (সূরা আল-ফাতহ ৪৮:২৯)
আমরা যেন উপরোক্ত আয়াতের মিসদাক হয়ে যাই। অর্থাৎ ‘কাফেরদের কুফরি মূলোৎপাটনকারী এবং মুমিনদের প্রতি সর্বোচ্চ কোমল’এ পরিণত হয়ে যাই।
হে উপমহাদেশের মুসলিমগণ!
সাইয়্যেদ আহমদ শহীদ এবং শাহ ইসমাইল শহীদ রহিমাহুমাল্লাহর দাওয়াত ও আযিমতের কাফেলা, যা রায়বেরেলী থেকে শুরু হয়ে সীমান্ত এলাকা এবং কাশ্মীরের উপত্যকা ও গলি পর্যন্ত এসে পৌঁছেছিল - সে কাফেলা আজ আরেকবার উপমহাদেশের মুজাহিদদের সূরতে পির পাঞ্জালের উপত্যকায় এসে পৌঁছেছে। আসুন, দয়াল নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুসংবাদের অধিকারী এই গাযওয়ায়ে হিন্দের সিপাহী হয়ে যাই। যে যুদ্ধের শহীদগণ হবে সর্বোত্তম শহীদ এবং যে যুদ্ধের গাজীগণের পুরস্কার হলো - জাহান্নাম থেকে মুক্তি।
আস সাহাব মিডিয়া (উপমহাদেশ)
১৪৪৩ হিজরি / ২০২১ ইংরেজি
********
اپنی دعاؤں میں ہمیں یاد رکھيں
اداره النصر براۓ نشر و اشاعت
القاعدہ برِّ صغیر
আপনাদের দোয়ায়
আন নাসর মিডিয়ার ভাইদের স্মরণ রাখবেন!
আল কায়েদা উপমহাদেশ
In your dua remember your brothers of
An Nasr Media
Al-Qaidah in the Subcontinent