مؤسسة النصر
আন নাসর মিডিয়া
An Nasr Media
تـُــقدم
পরিবেশিত
Presents
الترجمة البنغالية
বাংলা অনুবাদ
Bengali Translation
بعنوان:
শিরোনাম:
Titled:
بيان من القيادة العامة : بيان بشأن هدم المساجد وقتل المصلين في إثيوبيا
কায়িদাতুল জিহাদ - কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব
ইথিওপিয়ায় মসজিদে ধ্বংস যজ্ঞ ও মুসল্লিদের হত্যা বিষয়ক বিবৃতি
Qaidatul Jihad - General Command Statement
STATEMENT ON THE DESTRUCTION OF MOSQUES AND THE MURDER OF PRIORS IN ETHIOPIA
روابط بي دي اب
PDF (462 KB)
পিডিএফ ডাউনলোড করুন [৪৬২ কিলোবাইট]
https://archive.org/download/aqc-ethiopia-mosjid-1444/AQC%20-%20Ethiopia%20Mosjid%20-%201444%20.pdf
https://mega.nz/file/FD9zkDbA#eIkmQLEaMyMSW1eOEw4Us7QqHVEJ3CRMAAesryhfAgQ
https://www.mediafire.com/file/z2hwixds2msnkvs/AQC+-+Ethiopia+Mosjid+-+1444+.pdf/file
روابط ورد
Word (694 KB)
ওয়ার্ড [৬৯৪ কিলোবাইট]
https://archive.org/download/aqc-ethiopia-mosjid-1444/AQC%20-%20Ethiopia%20Mosjid%20-%201444%20.docx
https://mega.nz/file/pKUSAR4A#OPdE4Xwm1yCXUWNDvR9-MVqsKweD2Iy6IYmRiStRQFA
https://www.mediafire.com/file/30d7c5bbx1y3ggh/AQC+-+Ethiopia+Mosjid+-+1444+.docx/file
روابط صور
pages [10.7 MB]
https://archive.org/download/aqc-ethiopia-mosjid-1444/AQC-Ethiopia-Mosjid-1444.zip
https://mega.nz/file/tClQhYRK#XyTv3BkxMMIU4vvqTC918sK-ZUnfHXcnU4trn3Dew1M
https://www.mediafire.com/file/nh42a11ffyaiugb/AQC-Ethiopia-Mosjid-1444.zip/file
روابط الغلاف
Banner [1.3 MB]
ব্যানার ডাউনলোড করুন [১.৩ মেগাবাইট]
https://archive.org/download/aqc-ethiopia-mosjid-1444/AQC%20-%20Ethiopia%20Mosjid%20-%201444%20Banner.jpg
https://mega.nz/file/0L0i1Irb#gxputgd35gUSlf1ttmdO3u-YXEuJ4m2dABkm-eat11Q
https://www.mediafire.com/file/aw9n8ddk6x62ed5
/AQC+-+Ethiopia+Mosjid+-+1444+Banner.jpg/file
****************
কায়িদাতুল জিহাদ - কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব
ইথিওপিয়ায় মসজিদে ধ্বংস যজ্ঞ ও মুসল্লিদের হত্যা বিষয়ক বিবৃতি
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহ তাআলার জন্য, যিনি তাঁর পবিত্র কিতাবে দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ঘোষণা করেছেন:
وَمَنْ أَظْلَمُ مِمَّن مَّنَعَ مَسَاجِدَ اللَّهِ أَن يُذْكَرَ فِيهَا اسْمُهُ وَسَعَىٰ فِي خَرَابِهَا ۚ أُولَٰئِكَ مَا كَانَ لَهُمْ أَن يَدْخُلُوهَا إِلَّا خَائِفِينَ ۚ لَهُمْ فِي الدُّنْيَا خِزْيٌ وَلَهُمْ فِي الْآخِرَةِ عَذَابٌ عَظِيمٌ ﴿١١٤﴾
অর্থ: “যে ব্যক্তি আল্লাহর মসজিদসমূহে তাঁর নাম উচ্চারণ করতে বাধা দেয় এবং সেগুলোকে উজাড় করতে চেষ্টা করে, তার চাইতে বড় জালেম আর কে? এদের পক্ষে মসজিদ সমূহে প্রবেশ করা বিধেয় নয়, অবশ্য ভীত-সন্ত্রস্ত অবস্থায়। ওদের জন্য ইহকালে লাঞ্ছনা এবং পরকালে কঠিন শাস্তি রয়েছে।” (সূরা বাকারাহ ০২: ১১৪)
দরূদ ও সালাম বর্ষিত হোক রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর; যাকে তরবারিসহ বিশ্ববাসীর জন্য রহমত স্বরূপ প্রেরণ করা হয়েছে। দরূদ ও সালাম বর্ষিত হোক তাঁর পরিবার ও সাথিবর্গের উপর।
প্রিয় মুসলিম উম্মাহ!
নিশ্চয় মসজিদ ও মাদরাসা হচ্ছে দীন, ঈমান ও মুসলিম সমাজের কেন্দ্রস্থল ও চালিকাশক্তি। মুসলিমরা এই মসজিদ-মাদরাসা থেকেই তাদের ঐতিহাসিক সকল ভূমিকা ও পদক্ষেপ গ্রহণ করে আসছে। যুগ যুগ ধরে সমাজ গঠন, উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধকরণ, মুসলিমদেরকে দীন ও ঈমানের উপর অটল-অবিচল রাখতে মসজিদের ভূমিকা ছিলো সবচেয়ে বেশি। তাই এই মসজিদ ধ্বংসে এবং মুসলিম হত্যায় ক্রুসেডাররা সর্বদাই বদ্ধপরিকর।
আজ একদিকে সুদানের নিকৃষ্ট সামরিক বাহিনী, স্থানীয় মুসলিমদের হত্যা ও তাদের ঘর-বাড়ি ধ্বংস করতে ব্যস্ত। অন্যদিকে ইতর প্রকৃতির ইথিওপীয়রা, ভারতীয় মূর্তি ও গো-পূজারিদের আদর্শ গ্রহণ করে, মুসলিম জনগণের চোখের সামনে তাদের মসজিদগুলোতে ধ্বংসযজ্ঞ চালাচ্ছে।
এমন সময়ে আরব-বিশ্ব তাদের দিকে সাহায্যের হাত না বাড়িয়ে, সিরিয়ার রক্ত-খেকোদের স্বাগত ও অভ্যর্থনা জানাতে ব্যস্ত হয়ে আছে! উন্নত রাষ্ট্র গড়ার স্বপ্নে তারা বিভোর! অথচ তাদের পার্শ্ববর্তী দেশ সোমালিয়ায় নিকৃষ্ট আমেরিকার নেতৃত্বাধীন দখলদার জোটের সবচেয়ে শক্তিশালী যৌথ বাহিনীর বিরুদ্ধে পবিত্র জিহাদ ফী সাবীলিল্লাহ’র রণ দামামা বেজে উঠেছে। আলহামদু লিল্লাহ।
সোমালিয়ার মুরতাদ শাসক, ইথিওপিয়া ও উগান্ডাসহ আফ্রিকার অন্যান্য মুসলিমবিদ্বেষী ক্রুসেড রাষ্ট্রের যৌথ বাহিনীর হাজার হাজার সৈন্যকে এই আমেরিকাই (আফ্রিকান) জোটের সাথে সম্পৃক্ত করেছে। আমেরিকার পৃষ্ঠপোষকতায় এগিয়ে এসেছে তুরস্ক, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও কাতারের মতো অন্য মুরতাদ রাষ্ট্রগুলো। এই ব্যর্থ রাষ্ট্রগুলো নিজেদের দেশে অশ্লীলতা ও বেহায়াপনায় আকণ্ঠ নিমজ্জিত।
আন্তর্জাতিক ক্রুসেড-শক্তি রাগে অগ্নিশর্মা হয়ে সর্বশক্তি ব্যয় করে আজ মুসলিমদের উপর তাদের হিংস্র থাবা বসাতে চাইছে। তারা আল্লাহর ঘর মসজিদগুলোতে ধ্বংস যজ্ঞ চালাচ্ছে। সেই সাথে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের হত্যা করছে। এসব দ্বারা তাদের পৈশাচিক চরিত্রের মুখোশ উন্মোচিত হচ্ছে।
তারা আশঙ্কা করছে, মুসলিম মুজাহিদদের সাথে শক্তি-সামর্থ্যের ভারসাম্যের ক্ষেত্রে অচিরেই বিরাট পরিবর্তন আসতে পারে। ফলে তাদের উদ্বেগ ও ভয়-ভীতি আকাশ ছুঁয়েছে। কারণ, অদূর ভবিষ্যতে মুসলিম মুজাহিদদের শক্তির পরিধি এতটাই বৃদ্ধি পেতে পারে যে, ইথিওপিয়ার মূলকেন্দ্রে ইসলামী জিহাদের পতাকা উড্ডীন হবে। এতে অবশ্য অবাক হবার কিছু নেই।
ঐতিহাসিক এই অন্যায় মুসলিম-বিদ্বেষ ক্রুসেডারদের মনের গভীরে আগে থেকেই ছিলো। তাদের শয়তান মনে সেই অন্যায় বিদ্বেষের আগুন এখন দাউদাউ করে জ্বলছে। আর এই বিদ্বেষের জের ধরেই জায়নিস্ট-ক্রুসেডাররা সংখ্যাগরিষ্ঠ পরাজিত মুসলিমদের হত্যা করছে। তাদের মসজিদগুলোতে ধ্বংস যজ্ঞ চালানোর মাধ্যমে ন্যক্কারজনক শত্রুতার বহিঃপ্রকাশ ঘটাচ্ছে। অপরদিকে দুর্বল মুসলিমরা সাহায্যের জন্য আর্তচিৎকার করে যাচ্ছে। কিন্তু তাদের ডাকে সাড়া দেয়ার মতো কেউ নেই!
এ করুণ অবস্থার উল্লেখযোগ্য কারণগুলো হলো - মুসলিম রাষ্ট্রগুলোর নীরবতা, বিশ্বাসঘাতকতা এবং আন্তর্জাতিক হলুদ মিডিয়ার উপেক্ষা। এটি এমন এক মহা বিপর্যয়, যা থেকে আল্লাহ ছাড়া আর কেউ উদ্ধার করতে পারবে না।
হায় আফসোস! বিগত কয়েক দিনে খ্রিস্টানরা বিশটির অধিক মসজিদে ধ্বংস যজ্ঞ চালিয়েছে। একই সাথে শত শত মুসল্লিকে হত্যা করেছে। এই মসজিদগুলো আল্লাহর তাকবীর ও তাওহীদের ধ্বনিতে মুখরিত থাকতো। এই ভয়াবহ জুলুম-নির্যাতনের অভিযোগ একমাত্র আল্লাহর কাছেই করছি।
প্রিয় মুসলিম উম্মাহ!
ইথিওপিয়ার মুসলিমরা আজ আপনাদের পক্ষ থেকে সাহায্য ও বিজয়ের সংবাদ শোনার প্রতীক্ষায় রয়েছেন। আপনারা তাদের এ আশ্বাস বাণী শুনাবেন: 'আমরা তোমাদেরকে সর্বস্ব দিয়ে সাহায্য-সহায়তা করবো। প্রতিরোধের দুর্ভেদ্য প্রাচীর গড়ে তুলবো এবং এর জন্য ঐক্যবদ্ধ হবো'।
তারা অপেক্ষা করছে যে, আপনারা তাদের জন্য এবং সমগ্র মুসলিম উম্মাহর জন্য মানবতাবোধ এবং ঈমানী দায়িত্ববোধের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত পেশ করবেন। মুসলিম উম্মাহর পক্ষ থেকে যুগোপযোগী দীনি পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। তাই ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’র কালিমায় বিশ্বাসী এমন কারও জন্য সমীচীন নয় যে, সে মুসলিম উম্মাহর এই সঙ্গিন মুহূর্তে ঈমানী দায়িত্ববোধ ও মানবিক দায়বদ্ধতা থেকে দৃষ্টি ফিরিয়ে রাখবে। এমন বিভীষিকাময় মুহূর্তে নির্জীব, নির্বাক পাথরও বিগলিত হয়ে যায়!
আমাদের প্রিয় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
مَثَلُ الْمُؤْمِنِينَ فِي تَوَادِّهِمْ وَتَرَاحُمِهِمْ وَتَعَاطُفِهِمْ مَثَلُ الْجَسَدِ، إِذَا اشْتَكَى مِنْهُ عُضْوٌ تَدَاعَى لَهُ سَائِرُ الْجَسَدِ بِالسَّهَرِ وَالْحُمَّى .
অর্থ: “পরস্পর ভালোবাসা, হৃদ্যতা ও কোমলতার ক্ষেত্রে মুমিনের দৃষ্টান্ত হচ্ছে এক দেহের ন্যায়, যখন তার কোন অঙ্গ যন্ত্রণা-কাতর হয়, তখন তার পুরো শরীরে অনিদ্রা ও জ্বর অনুভব করে।” (সহীহ মুসলিম : ২৫৮৬)
প্রিয় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেছেন:
وَمَنْ فَرَّجَ عَنْ مُسْلِمٍ كُرْبَةً فَرَّجَ اللَّهُ عَنْهُ كُرْبَةً مِنْ كُرُبَاتِ يَوْمِ الْقِيَامَةِ، وَمَنْ سَتَرَ مُسْلِمًا سَتَرَهُ اللَّهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ .
অর্থ: “যে ব্যক্তি কোন মুসলিমের কোন দুঃখ-কষ্ট দূর করে দিবে, আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের দিন তার কষ্ট লাঘব করে দিবেন।” (সহীহ বুখারী : ২৪৪২)
আমরা পুরো বিশ্বের মুসলিম উম্মাহকে উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি, তারা যেন তাদের উপর অর্পিত, ইথিওপিয়ার মুসলিমদের সহযোগিতার গুরু দায়িত্ব আদায়ে সচেষ্ট হন।
আমাদের এই উদাত্ত আহ্বানের প্রধান সম্বোধিত ব্যক্তিরা হচ্ছেন, আফ্রিকা মহাদেশের সকল প্রান্তের উলামায়ে কেরাম, সমাজ সেবক ও আল্লাহর রাস্তার মুজাহিদগণ। বিশেষত আত্মমর্যাদা সম্পন্ন সোমালিয়ার উলামায়ে কেরাম ও মুজাহিদগণ। কেননা, ইসলাম ও মুসলিমদের সহায়তার ক্ষেত্রে আল্লাহ তাআলার পর তারাই সবচেয়ে প্রত্যাশিত ব্যক্তিত্ব।
আমরা আশাবাদী - সোমালিয়ায় মুসলিম উম্মাহর সঙ্কট নিরসনে, তাদের ক্ষত উপশমে এবং ব্যথার প্রতিষেধকের ক্ষেত্রে - সোমালিয়ার উলামায়ে কেরাম ও মুজাহিদরাই যথেষ্ট। তারা সোমালিয়ার জিহাদকে এমন স্তর পর্যন্ত পৌঁছাতে পারবেন, যা দ্বারা সোমালিয়ার মুসলিমদের ইজ্জত-আব্রু, মসজিদ ও ইবাদতখানাগুলোর সম্মান রক্ষা পাবে।
এক্ষেত্রে আমরা সোমালিয়ার উলামায়ে কেরাম এবং মুসলিম উম্মাহর মুজাহিদদের উপর নির্ভর করতে পারি। এছাড়া অন্য কারও উপর নয়। না সোমালিয়ার শাসকদের উপর, না তাদের রাজনৈতিক পলিসির উপর।
অন্যদিকে আমরা মুসলিম উম্মাহকে আহ্বান করছি, তারা যেন সোমালিয়ার ‘হারাকাতুশ-শাবাব আল মুজাহিদীন’ এর মুজাহিদ ভাইদের সহায়তায় এগিয়ে আসেন। কেননা, সোমালিয়ার মুজাহিদরা স্বদেশে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে এবং প্রতিপক্ষের শক্তি হ্রাসে পারদর্শী। আলহামদুলিল্লাহ। তারা ইতর প্রকৃতির ইথিওপীয়দের শিক্ষা দিতে এবং তাদের যথাযথ পাওনা বুঝিয়ে দিতেও সক্ষম। তাদের ক্ষেত্রে আল্লাহর এই বাণী প্রয়োগযোগ্য:
أُولَٰئِكَ مَا كَانَ لَهُمْ أَن يَدْخُلُوهَا إِلَّا خَائِفِينَ ۚ لَهُمْ فِي الدُّنْيَا خِزْيٌ … ﴿١١٤﴾
অর্থ: “এদের পক্ষে মসজিদ সমূহে প্রবেশ করা বিধেয় নয়, অবশ্য ভীত-সন্ত্রস্ত অবস্থায়। ওদের জন্য ইহকালে লাঞ্ছনা রয়েছে...” (সূরা বাকারাহ ০২:১১৪)
উল্লেখিত আয়াতের ব্যাখ্যায় উলামায়ে কেরাম বলেন: এটি যদিও বাক্য হিসেবে আল-জুমলাতুল খাবরিয়্যাহ, (সংবাদমূলক বাক্য) কিন্তু এটি আদেশমূলক অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। এই আয়াতের মর্ম হচ্ছে: তোমরা তাদেরকে জিহাদের মাধ্যমে পরাস্ত করো।
সুতরাং হত্যা থেকে শঙ্কা মুক্ত হয়ে মুশরিকদের জন্য মসজিদে প্রবেশ করার বৈধতা নেই। কারণ, যেকোনো মুহূর্তে মুশরিকদের উপর মুসলিমদের পক্ষ থেকে আল্লাহর আযাব ও গজব নাযিল হতে পারে।
মুসলিম উম্মাহর উলামায়ে কেরামের উপরোক্ত বক্তব্য প্রত্যেক এমন ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে, যে আল্লাহর ঘর মসজিদে তাঁর ইবাদত করতে মানুষকে বারণ করে। সুতরাং নিছক ইবাদত থেকে বারণ করাই সর্বসম্মতিক্রমে মসজিদ ধ্বংসের অপচেষ্টার নামান্তর। কেননা মসজিদ আবাদ হয় তাতে ইবাদত করার মাধ্যমে। সুতরাং মসজিদে ধ্বংস যজ্ঞ চালানো এবং মুসল্লিদের হত্যা করা কতইনা জঘন্যতম অপরাধ!
পরিশেষে আমরা বলতে চাই;
হে প্রিয় মুসলিম উম্মাহ!
আপনারা জেনে রাখুন-
নিশ্চয় এটি আল্লাহর ঘর মসজিদগুলোর বিরুদ্ধে একটি বৈশ্বিক ক্রুসেড যুদ্ধ। এটি সামাজিক, রাজনৈতিক, দাওয়াত এবং ইসলামী শিষ্টাচারের ক্ষেত্রে মসজিদগুলোর যে অগ্রণী ভূমিকা রয়েছে, তা নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্র। তাই তো ফ্রান্স মসজিদ তালাবন্ধ করছে। মসজিদের ইমাম-খতীবদেরকে কোণঠাসা করছে। মুসল্লিদের উপর বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার মাধ্যমে তার নিকৃষ্ট পদক্ষেপ ও নোংরা ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে। পুরো ইউরোপ, তিউনিসিয়াসহ অন্য রাষ্ট্রগুলোতেও একই অবস্থা।
হে আল্লাহ! আপনি ইথিওপিয়ার নির্যাতিত মুসলিমদেরকে সাহায্য ও দয়ার কোমল চাদরে আবৃত করুন।
হে আল্লাহ! আপনি তাদের জান-মাল ও ইজ্জতের হেফাযত করুন। তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ করুন, তাদের মতামতকে সুসংহত করুন।
হে আল্লাহ! আপনি এই উম্মাহর হিদায়াতের বিষয়টি সুদৃঢ় করুন। যাতে দীন পালনে সচেষ্ট ব্যক্তিরা এর মাধ্যমে প্রভাব-প্রতিপত্তি অর্জন করতে পারে। এর মাধ্যমে আপনার ঘর মসজিদগুলোকে হেফাযত করতে পারে। এর মাধ্যমে আপনার কিতাব ও আপনার রাসূলকে সাহায্য করতে পারে।
হে আল্লাহ! আপনার কাছেই আশ্রয় প্রার্থনা করি, আপনার কাছেই মিনতি করি। আপনিই সর্ববিষয়ে শক্তিমান। আপনিই দোয়া কবুল করার অধিক যোগ্য। সর্বদা আপনার জন্যই সকল প্রশংসা।
وآخر دعوانا ان الحمد لله رب العالمين
জিলহজ্ব. ১৪৪৪ হিজরি |
***********
مع تحيّات إخوانكم
في مؤسسة النصر للإنتاج الإعلامي
قاعدة الجهاد في شبه القارة الهندية
আপনাদের দোয়ায় মুজাহিদ ভাইদের ভুলবেন না!
আন নাসর মিডিয়া
আল কায়েদা উপমহাদেশ
In your dua remember your brothers of
An Nasr Media
Al-Qaidah in the Subcontinent